এই চোখ দুটি মাটি খেওনা

বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী (নভেম্বর ২০১৭)

শাহীন নীল
আমার প্রথম দেখা একটি মেয়ে"...
অনেক কাছ থেকে দেখেছি"...
অনেক গুলো মেয়ে ছিলো সেখানে"..
একটি বিয়ে বাড়িতে"...
প্রথম দেখলাম সুন্দর একটি মেয়ে"..
ঠিক রাত পোহালে যেমন সুন্দর একটি সোনালি দিন দেখতে পাওয়া যায় ঠিক তার মত'....!!


মায়াবী চেহারা লম্বা কেশ লাল শাড়ী পড়া'....
দেখতে সূর্য বিহীন সোনালীর মত"...!!


এক দেখাতেই প্রেমে পড়া "..
তাকে দেখে প্রেমে পরবেনা এমন ছেলে
খুব কম হবে'....!!


তার মায়াবী চেহারার আক্রশনে'
ধিরে ধিরে কাছে যাওয়া'....
একটু হেসে জিজ্ঞেস করলাম'...!!
হেলো মেডাম আপনার নামটা কি জানা যাবে সে উওরে বল্লো কেনোও'..
কখনো কি মেয়ে মানুষ দেখেন নি''.
হোট করেই একজন অপরিচিত ছেলেকে"
আমার নাম বলবো কেনোও"....!!


তখনই পাশে থেকে এক মেয়ে''.
তাকে ডাকতে লাগলো এই সোনালি'
শুন এখানে আয়'...
আমি পুরাই অবাগ হয়ে গেলাম'..
জাকে সোনালীর নাম দেবো আর সেই সোনালী হয়ে গেলো'...!!


যাক বাবা তাও তো নামটা জানা গেলো'
শীতের দিন খুব তাড়াতাড়ি সন্ধ্যা নেমে এলো'...
যার যার মত সবাই চলে গেলে গেলো'
অদৃশ্য হয়ে গেলো সোনালী''....
ধিরে ধিরে বাড়িতে চলে আসলাম''...!!


রাতভর শুধু কল্পনা করতে থাকলাম'
কে এই সোনালী''''.....
তার কি ঠিকানা সব আমাকে জানতে হবে""......!!
তার প্রেমে পড়তে আর বাকী রইলো না
এই মনটা''.....!!


সাথে সাথে মনে পড়ে গেলো"...
হঠাৎ করে যে মেয়েটি তাকে সোনালী'.
নাম ধরে ডাকলো তাকে সকাল হলেই
জিজ্ঞেস করে নেবো কে এই সোনালী'...!!


মাথায় ঘুরছে শুধু ঘুরছে কখন হবে
সকাল আর আমি দেখবো সেই
মায়াবী চেহারাযুক্ত সোনালীকে"...!!


এই ভেবে ঘুমিয়ে পরছি হঠাৎ করে''..
সকাল হলো কিন্তু আমি ওঠতে একটু
দেরি করে ফেলেছি''..
নাস্তাটা কোন রকম করেই চলে গেলাম
সেই বাড়িতে তার খুঁজে'..
অনেক খুঁজা খুঁজির পরে দেখলাম'.
রাস্তার এক পাশে দাঁড়ানো সোনালী,
সাথে তার ছোট ভাই'....!!


হঠাৎ করে সোনালী এই দিকে আয়
তার মা ডেকে নিলো'..
আমি ঠিক পাশে দাঁড়িয়ে আছি
সোনালী আমাকে দেখে একটু মুচকি হাসি
দিয়ে বললো কেমন আছেন''..
আমি মাথা নিচু করেই বললাম ভালো''...
সোনালী দৌউড়ে চলে গেলো''....


তার একটু পরে দেখলাম "...
যা দেখার মত ভাবিনি''...
তার হাতে একটি বেগ পাশে তার মা বাবা"
তারা চলে যাচ্ছে''...
আমি অবাক দৃস্টিতে চোখে জল নিয়ে'
শুধু তাকিয়ে তাকে দেখতেছি''...
সেও আমাকে দেখতেছে'.
কেউ কাউকে কিছুই বলতে পারলোনা'
অবাক চেয়ে থাকা দুইটি প্রাণ'..
একমিনিটে চোখের আড়াল হয়ে গেলো'..!


আর সেই ছেলেটি ওখানে থেকে গেলো'
তার বুক ভরা ভালোবাসা নিয়ে'...!!
আজো খুজে বেড়ায় সেই সোনালীকে"..'
যাকে সে এক পলকেই ভালোবেসেছিলো।
এক দেখাতেই মনে যায়গা করে নিয়েছিলো''.....!!
আর সে ভাবতে লাগলো একদিন ঠিক সোনালী ফিরে আসবে'.....!!


হঠাত করে মাথায় বুদ্ধি আসলো'..
বিয়ে বাড়িতে যে মেয়েটি তাকে ডাক দিয়েছিল তার কাছে জিজ্ঞাসা করলে হয়তো পাওয়া যাবে'...!!
তাই আর দেরী না করে তারাতারি চলে গেলাম তার কাছে'..
সেই মেয়েটি বল্লো সে তাদের আত্মীয় হয়
এবং বেশি দূরে নয় আমাদের পাশের নবাবগঞ্জ থানায় বাড়ি তাদের"..
তার কাছে থেকে ঠিকানা নিয়ে
বাড়িতে ফিরলাম ।


মায়ের কাছে গিয়ে বল্লাম আমার লক্ষ্মী মা
তুমি কেমন আছো'..
মা একটা কথা বলবো"..
আমার মা আমার ডাকের
কথার ভাব দেখে বুঝে গেছে তার ছেলের
টাকা লাগবে"...
তাই সে আমাকে কোনো প্রশ্ন না
করে শুধ বল্লো কতো টাকা লাগবে"...!!
মা তুমি কি করে বুঝলে আমার টাকা লাগবে আমি সব বুঝি"
একদিন তুইও বুঝবি".....!!


মায়ের কাছে থেকে টাকা নিয়েই রওনা হলাম"..?
প্রথমে ভাবলাম আগে ওর কলেজে যাবো
ওখানে গেলেই ওকে হয়তো খুজে পাবো সহজে"..!!
কলেজের সামনে গিয়ে অপেক্ষা করতে লাগলাম আর ভাবতে লাগলাম কার কাছে জিজ্ঞাসা করবো"...!!
ওর বিষয় আর কি বা জিজ্ঞাসা করবো ""
মাথায় কাজ করছে না"..!!


এর মধ্যে দেখি একটি মেয়ে ওই কলেজের
গেইট দিয়ে ভিতরে যাচ্ছিল"..
তাকে দেখেই বল্লাম এই যে হ্যালো ..... আপনাকে বলছি""
প্লিজ একটু শুনুন ""
মেয়েটি আমাকে বল্লো""


_জী আমাকে বলছেন"..
_আমি বল্লাম হ্যা আপনাকে বলছি""
_জী বলুন""


_ আপনি কি এই কলেজেই পড়াশোনা করেন""
_ হ্যা কিন্তু কেনো "


না মানে আমার একজন পরিচিত লোক এখানেই পড়াশোনা করে""..
তাকে আমার খুব ধরকার যদি একটু ডেকে দিতেন তাহলে খুব উপকার হতো


_নাম কি বলেন""


তার নাম সোনালী""
প্লিজ একটু ডেকে দিন না""
প্লিজ ""


_আচ্ছা ঠিক আছে আপনি অপেক্ষায় করেন আমি সোনালীকে ডেকে দিচ্ছে ""


অপেক্ষা করতে আছি আর সহ্য হয়না কখনো যে সোনালী আসবে আর আমি দু চোখ ভরে ওকে দেখবো""..!!
বার বার এদিক ওদিক হাটছি আর কলেজের গেইট দিয়ে দেখছি সোনালী
আসছে না কেনো""!!
ভাবলাম একটু বসি
আর অপেক্ষা করি
অবশ্যই ও আসবে""..!!


হঠাত্ করে আমার কানে শব্দ এলে""
আরে আপনি এখানে কখন আসছেন""
আর আপনাকে ঠিকানা দিলো কে""
আমি তো ভেবেছি আপনি আমাকে
ভুলে গেছেন"...!!


কি করে ভুলি জার কাছে এই অন্তর পড়ে
আছে থাকে কি করে ভুলা যায়"....!!


কেনো আমি আবার কি করলাম
আমার কাছে আপনার অন্তর এটা কি করে সম্ভব"...!!


হ্যা সবকিছুই সম্ভব""
সোনালীকি""
দেখার পরে মনে হলো আজকে মুরুর
বুকে বন্যা হয়েছে""
ওর দিকে তাকিয়ে
রইলাম কি বলবো কোনো ভাষা খুঁজে পাচ্ছি না"....!!


এইভাবে প্রতিদিন চলছে ওর সাথে দেখা করা আর দুইজন দুজনের চোখে মাঝে হারিয়ে যাওয়া"....!!
কিন্তু আমাদের এই ভালোবাসা বেশী দিন
কপালে জুটলোনা"...
সুখ যে বড়ই অভিমানি যা বেশি দিন
থাকে না কপালে""
এটা তো আমার জানা ছিলো না"...!!


একদিন সোনালী কাছ থেকে কল আসলো আমার মোবাইলে ""
সোনালী আমাকে বল্লো ''
তুমি আগামী কাল আমাদের বাসায় আসবে"..
বাবা তোমার সাথে কথা বলতে চাচ্ছে""
আমি তোমার আমার বিষয় সব থাকে বলেছি""..!!
সে তোমার আমার বিষয় নিয়ে কথা বলতে চাইছে""
তো তুমি কাল সকালেই আমাদের বাসায় চলে এসো"....!!


আমি এই কথা শোনার পরে খুশীতে
আত্মহারা হয়ে গেলাম""
মনে হলো জীবনে""
এই দিনটার জন্যে অঅপেক্ষা করতে ছিলাম""
কিন্তু তখন আমি এটা বুঝিনি
ওর বাবার মুখে মুধু
আর মনে যে ছিলো বিষ""
তা আমার জানা ছিলো না""
আমার এটাও জানা ছিলো না""
আমি বেকার""
আর আমার সেই বেকার জীবন""
আমার ভালোবাসার মাঝে কাল হয়ে দাঁড়বে ""
কিন্তু সোনালীর বাবা সেদিন আমার ভালোবাসাকে বেকার ভেবে""...
আমাকে সোনালীর জীবন থেকে দূরে ঠেলে দিবে এটাও ভাবি নাই""...!!


আমি সেদিন সোনালীর বাবাকে বলেছিলাম ""
আমি হতে পারি বেকার ""
কিন্তু আমার ভালোবাসা বেকার নয়"...!!
আর আমি ঠিকই একদিন""
বেকার থাকবো না"...!!
সোনালীর ভালোবাসা আমাকে একদিন অনেক বড় করবে"...!!
আমাকে সোনালীর জীবন থেকে দূরে ঠেলে দিবে এটাও ভাবি নাই """..!!


আর সেদিন আপনি আমাকে বাহ বাহ বলবেন"...!!
সেদিন একথা বলে আমি চলে আসলাম""
আজ আমি বেকার নই"..
অনেক কাজ করি
কিন্তু আমার জীবনে সোনালী নেই"...!!


তার কিছুদিন পরে আমি শুনতে পেলাম
সোনালীর বিয়ে ঠিক হয়ে গেছে "
শোনার সাথে সাথে যেনো আমার মাথায়
আকাশ ভেঙে পড়লো"..!!
সাথে সাথে সোনালীর বাড়িতে গেলাম""
বাড়িতে ভিন্ন রঙের লাইট দিয়ে আলকিত করেছে চারদিকে মানুষের অনেক ছড়াছড়ি"..!!
আমি বাড়ির ভিতরে প্রবেশ করতে পারলাম না""
আমাকে ভিতরে প্রবেশ করতে দেওয়া হলো না"...!!


পরে বুদ্ধি করে বাড়ির পিছনের দেওয়াল পার হয়ে ভিতরে প্রবেশ করলাম"..
আর বাড়ির পাইপ বেয়ে বেয়ে উপরে উঠলাম "
শুধুই সোনালীকি একটি কথা জিজ্ঞাসা করার জন্যে""
তার এই বিয়েতে মত আছে কি না"..!!


অনেক কষ্ট করে পিছনের জানালা দিয়ে
সোনালীর রুমে প্রবেশ করে দেখলাম সোনালী বিছানায় পড়ে আছে""""
হাতে একটি বিষের বোতল"""
আমি দৌড়িয়ে গিয়ে সোনালীকে ধরলাম
আমার কোলে ওর মাথা রাখলাম"""
ও আমাকে দেখে বল্লো আমি জানতাম
মৃত্যুর আগে তোমাকে একবার হলেও
দেখতে পাবো"..
আমাকে ক্ষমা করে দেও""
আমি তোমাকে ছাড়া এই জীবনে বাঁচাতে
পারবো না""
আর তোমাকে ছাড়া আমি
অন্য কারও হতে পারবো না""
তাই এই পৃথিবী ছেড়ে চলে যাচ্ছি""
আর বেঁচে থেকে তোমার কষ্ট দেখতে পারবো না"...!!


ওর কথা গুলি শুনেছি""
আর আমি কাঁদতে আছি""
চোখের জলে কিছুই দেখতে পাচ্ছিনা ""
আমি বলছিলাম তোমার কিছুই হবে না
আমি তোমাকে কিছুই হতে দিবো না"..!!


কিন্তু সোনালীর কোনো সারাশব্দ নেই""
আমার দিকে তাকিয়ে আছে""
আমি ওকে অনেক ডাকাডকি করলাম
কিন্তু ও কিছুই বলছে না"...!!
ঠিক ওই সময় ওর মা বাবা ও বিয়ে বাড়ির লোকজন সবাই ওর রুমে এসে হাজির হলো"..!!


আর সঙ্গে সঙ্গে বিয়ে বাড়ির সানাইতে
এক করুন সুর বেজে উঠলো""
"এন্ডরো কিশোরের
সেই বিক্ষাতো গানটি"....!!


"আমার সারা দেহ খেয়েও গো মাটি"
"এই চোখ দুটি মাটি খেয়েও না"
"আমি মরে গেলোও তারে দেখার স্বাদ"
"মিটবে না রে মিটবে না"...!!


সোনালী ঠিক আমার দিকে তাকিয়ে আছে মনে হচ্ছে ওর চোখ দুটি আমাকে
এই কথা গুলি বলছে"...!!


সোনালী বলে একটা চিত্কার করে নিজের জ্ঞান হারিয়ে ফেল্লাম"...!!
আর কিছুই বলতে পারিনি সেদিন""
কি হয়েছিলো""
জ্ঞান ফিরে দেখি সবাই আমার জন্যে
অপেক্ষায় করছে""
কারণ সোনালীকে যে পৃথিবীতে
আর রাখা যাবে না"...!!
ধর্ম মতে তাকে যে তার মাটির ঠিকানায়
রেখে আসতে হবে"""
জ্ঞান ফেরার সাথে সাথে হাউ মাউ করে
কাঁদেতে লাগলাম""
কি করে এতো বড়ো পৃথিবীতে থাকবো সোনালীকে ছাড়া"...!!
সিদ্ধান্ত নিলাম আমিও""
আত্মহত্যা করবো""
রাতের বেলায় চিঠি লিখলাম""
মা ও বাবা আমি এই পৃথিবীতে থেকে সোনালীর কাছে চলে যাচ্ছি""..!!


আমার লাশটা যেনো সোনালীর কবরের
পাশে ওই বকুল তলায় দাফন করা হয়""
মরে গিয়ে অন্তত ওর পাশে থাকতে পারবো""...!!


রুমের দরজা খুলে বেরিয়ে পড়লাম""
আত্মহত্যা করার জন্যে""
কিন্তু আমার মা কি করে যেনো বুঝে গেছে
আমি সোনালীকে ছাড়া আর
বেঁচে থাকতে পারবো না""
ঠিক এমন সময় মা আমাকে পিছনে থেকে হাত ধরে ফেল্লো""
মা কেঁদে দিয়ে বল্লো মাকে একা রেখে
কোথায় যাচ্ছো বাবা"...!!


আমি মাকে জড়িয়ে ধরে
কাঁদতে লাগলাম""
মা আমি সোনালীকে ছাড়া কি করে বাঁচবো""
বলো মা""
সোনালীকে ছাড়া আমি জীবন্ত লাশ
হয়ে বেঁচে থেকে কি করবো"...!!


মা আমাকে সেদিন বল্লো""
সোনালীর জন্যে হলেও তোকে বেঁচে""
থাকতে হবে"...!!
ওর ভালোবাসাকে বাঁচিয়ে রাখতে হলেও তোকে বেঁচে থাকতে হবে"...!!
যেনো পড়ো জনমে সোনালি কে পাশ"
তার জন্যে দোয়া করতে হবে""
আল্লাহর কাছে"....!!


সেদিন আমি সোনালীকে ঠিকই মাটি দিয়েছি কিন্তু আমার ভালোবাসা কে মাটি দেইনি""
আজও প্রতিদিন ঘুম থেকে উঠি আর
সেই সোনালীর দিন খুজে বেড়ায়"...!!


সোনালী একদিন আমাকে একটি কথা
বলেছিলো""...
লাগবে যখন খুব একা""
চাঁদ হয়ে দিবো দেখা""
মনটা যখন থাকবে খারাপ""
স্বপ্নে গিয়ে করবো আলাপ""
কষ্ট যখন মন আকাশে""
তাঁরা হয়ে জ্বলবো পাশে""..!!


আর আমি তারি অপেক্ষায় থাকি"
এখনও সোনালীর জন্যে কাঁদি
আর বিধাতার কাছে বলি যার যার
পছন্দের মানুষটাকে মিলাইয়া দেওনা""
তাদের কে কখনো আমার মত একা
করে রেখো না বিধাতা".....!!
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
মোঃ নিজাম উদ্দিন বাহ দারুন লেখনী। ভোট রেখে গেলাম। শুভকামনা প্রিয় লেখক। আমার পাতায় আমন্ত্রণ রইল। ধন্যবাদ।
মাইনুল ইসলাম আলিফ এভাবে কেন? প্রথমে মনে হল কবিতা পড়ছি।তারপর দেখি #####।ভাল লিখেছেন, কিন্তু অনেক বানান ভুল আছে ভাই।ভাল থাকুন।

১১ আগষ্ট - ২০১৭ গল্প/কবিতা: ৬ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "ছোটবেলা”
কবিতার বিষয় "ছোটবেলা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ ডিসেম্বর,২০২৪